স্বাস্থ্য

  • জাতীয় টিকা দিবস কর্মসূচী

    জাতীয় টিকা দিবস কর্মসূচী

    NID Awareness Campaign

    বাংলাদেশে পোলিও রোগের পুনরাবির্ভাব রোধে গ্রামীণফোন বাংলাদেশ সরকার এবং ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিও এইচ ও )- এর সাথে ২০০৭ সাল থেকে পোলিও টিকা সচেতনতা বৃদ্ধি কর্মসূচী চালিয়ে যাচ্ছে। কর্মসূচীর আওতায় এসএমএস এর মাধ্যমে স্মরণ করিয়ে দেওয়া, এফ এম রেডিও তে আর.জে সম্পৃক্ত করা, পল্লীগানের মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি করা, ভ্রাম্যমাণ টিকা কেন্দ্র স্থাপন করা এবং বিজ্ঞাপন ছাপানো সহ আরও বিভিন্ন ধরণের কার্যকলাপ পালন করা হয়।

    টিকার জন্য এসএমএস

    গ্রামীণফোন দেশের প্রথম মোবাইল অপারেটর যা এসএমএসের মাধ্যমে দেশের সমস্ত পিতা-মাতা ও অন্যান্য অভিভাবকদেরকে তাদের পাঁচ বছরের নিচের শিশুদেরকে নিকটস্থ টিকা কেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে পোলিও টিকা দেবার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ সরকার, ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিও এইচ ও ), ইউনিসেফ সহ অনেক প্রতিষ্ঠান এই কর্মসূচির প্রশংসা করে। কর্মসূচি থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) এখন প্রতি বছর দেশের সকল মোবাইল অপারেটরকে চিঠির মাধ্যমে নির্দেশ দেয় তারা যেন তাদের নিজ নিজ গ্রাহকদেরকে এ ধরণের এসএমএস বার্তা প্রেরণ করে।

    শীর্ষ দুই সংবাদপত্রে জনসেবামূলক বিজ্ঞাপন

    প্রচার ও পাঠক সংখ্যার ভিত্তিতে দেশের শীর্ষ দুটি সংবাদপত্র- দি ডেইলি স্টার এবং প্রথম আলোতে জনসেবামূলক বিজ্ঞাপন প্রচারের মাধ্যমে গ্রামীণফোন এই কর্মসূচীর সমর্থন যোগায়।

    জনপ্রিয় লোকসঙ্গীত

    এছাড়াও জাতীয় টিকা দিবসে গ্রামীণফোনের সুসজ্জিত ভ্যান বাউল সঙ্গীত শিল্পীদের নিয়ে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এলাকায় সচেতনতা কার্যক্রম চালায়। এই বাউল শিল্পীরা একটি উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি করার পাশাপাশি শহরের বাসিন্দাদের তাদের সন্তানদেরকে নিকটস্থ টিকা কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনুপ্রেরণা যোগায়।

  • প্রতিটি দৃষ্টি গণনাসাধ্য

    প্রতিটি দৃষ্টি গণনাসাধ্য

    বাংলাদেশের জনসংখ্যার অনুপাতে দৃষ্টিহীন মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। এদেশের প্রায় ৭৫০,০০০ পূর্ণবয়স্ক এবং ৪,০০০ শিশু ছানি এবং অন্যান্য দৃষ্টিসংক্রান্ত রোগে আক্রান্ত, যেগুলো সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে সহজেই নিরাময় করা সম্ভব।

    বাংলাদেশে দৃষ্টিহীনতা প্রতিরোধ করার কাজে সবচেয়ে বড় বাধা হল গ্রামীণ ও অসহায়-দরিদ্র মানুষের কাছে পৌঁছানো, কারণ দেশের বেশীরভাগ চক্ষু-সেবা কেন্দ্রই শহরকেন্দ্রিক। দেশের মোট জনসংখ্যার শতকরা ৮০ভাগ গ্রামে বাস করে এবং তারা চক্ষু-সেবা থেকে বলা যায় পুরোপুরি বঞ্চিত।

    বাংলাদেশ “ভিশন ২০২০: দি রাইট টু সাইট” এর কার্যক্রমের স্বাক্ষরকারী। ২০২০ সালের মধ্যে সমগ্র বিশ্ব থেকে দৃষ্টিহীনতা দূরীভূত করার লক্ষ্যে ১৯৯৯ সালে ডব্লিউএইচও এবং আইএপিবি (ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর দি প্রিভেনশন অব ব্লাইন্ডনেস) যৌথভাবে আন্তর্জাতিক এ উদ্যোগ গ্রহণ করে। দেশকে অন্ধত্ব মুক্ত করার প্রক্রিয়া হিসাবে গ্রামীণফোন সাইট সেভারস ইন্টারনাশনাল-এর সাথে যুক্ত হয়ে পুরো দেশ, বিশেষ করে যে সব অঞ্চলে চক্ষু-সেবা সহজলভ্য নয়, সেসব স্থানে বিনামুল্যে চক্ষু শিবিরের ব্যবস্থা করে। গ্রামীণফোন ও সাইটসেভারস ইন্টারনাশনাল সম্মিলিতভাবে দেশের বিভিন্ন অংশে এই কার্যক্রম চালায়। চক্ষু শিবিরে যেন এলাকার বেশীরভাগ মানুষ অংশগ্রহণ করতে পারে সে উদ্দেশ্যে শিবির স্থাপনের পূর্বেই সর্বসাধারণের জন্য ঘোষণা দেওয়া হয়। এ শিবিরে দুই ধরণের সেবা প্রদান করা হয়- ডাক্তারি পরীক্ষার ভিত্তিতে বিনামুল্যে প্রেসক্রিপশন দেওয়া এবং ক্ষেত্র বিশেষে বিনামুল্যে ছানি অপারেশনের ব্যবস্থা করা।

    ২০০৭ হতে ২০১০ সাল পর্যন্ত এই কর্মসূচীর আওতায় বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় স্থাপিত ২৪টি শিবিরের মাধ্যমে এ পর্যন্ত প্রায় ৩৬,৩২৭ জন রোগী বিনামুল্যে চক্ষু-সেবা গ্রহণ করেছে এবং ৪৭৪৩ টি ছানি অপারেশন সম্পাদিত হয়েছে।

  • বাংলাদেশে গ্রামীণফোন টেলি ডারমাটোলজি প্রকল্পের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম

    বাংলাদেশে গ্রামীণফোন টেলি ডারমাটোলজি প্রকল্পের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম

    বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ত্বক ও চর্ম বিষয়ক বিশেষজ্ঞ সেবা প্রদানের লক্ষ্যে গ্রামীনফোন টেলিমেডিসিন ওয়ার্কিং গ্রুপ অব বাংলাদেশ-এর সাথে যুক্ত হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৩০ শতাংশ জীবনের কোন না কোন সময় চর্ম রোগে ভোগার আশঙ্কা রয়েছে। কিন্তু দেশে চর্ম বিশেষজ্ঞের সংখ্যা ৩০০ এরও কম এবং তারা তারা সকলেই শহরকেন্দ্রিক, যার ফলে গ্রামাঞ্চলে বসবাসকারীরা চিকিৎসা সেবা হতে বঞ্চিত থাকে। গ্রামীণফোন তার কর্পোরেট সামাজিক দায়িত্ব কর্মসূচীর অংশ হিসাবে একটি পরীক্ষামূলক প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামাঞ্চলে বসবাসকারীদের জন্য বিশেষ ত্বক ও চর্ম সেবা নিয়ে আসছে।

    পাইলট পর্ব

    গ্রামীণফোন তার চারটি কমিউনিটি ইনফরমেশন সেন্টার (সিআইসি) এর সাহায্যে এই কর্মসূচী সম্পাদন করবে। ইন্টারনেট ও মোবাইল সেবার জন্য নিয়োজিত এই স্থানীয় কেন্দ্রগুলো এখন প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের সাথে তাৎক্ষনিক পরামর্শ করার বিশেষ স্থান। ডিজিটাল ইমেজিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইন টেলিমেডিসিন (ডিকট) এবং টেলিমেডিসিন ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড এডুকেশন সিস্টেম (টাইম্‌স) মাধ্যমে তারা সরাসরি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারবেন। এই ডিজিটালাইজড পদ্ধতির মাধ্যমে প্রিন্ট করা এবং অনলাইন – দু ধরণের প্রেসক্রিপশনই পাওয়া যাবে। এছাড়াও, ভবিষ্যতের সুবিধার্থে প্রতিটি পরামর্শের ডেটাবেস এখানে সংরক্ষিত থাকবে। সিআইসি-এর টেলিমেডিসিন সেবা (পরীক্ষামূলক পর্বে চারটি কেন্দ্রে) গ্রামের বঞ্চিত মানুষদের জন্য সহজে এবং সাধ্যের মাঝে বিশেষজ্ঞ পরামর্শ সেবার ব্যবস্থা করে এগিয়ে যাচ্ছে। ফেব্রুয়ারী মাসের মাঝামাঝি হতে এখন পর্যন্ত ১৫০০ জনেরও বেশি রোগীকে টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে সফলতার সাথে চিকিৎসা ও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

    এই পরীক্ষামূলক কার্যক্রম ২০১৩ সালের দ্বিতীয় তিন মাস পর্যন্ত চলবে। আমরা জুলাই মাসে এই কার্যক্রম মূল্যায়ন করার ব্যাপারে চিন্তা করছি। আমরা আরও বিভিন্ন ধরণের স্বাস্থ্য সেবার জন্য টেলিমেডিসিন যন্ত্রপাতির উন্নয়নের কথাও ভাবছি।

    বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবার প্রয়োজনীয়তা উপর দৃষ্টিনিপাত

    বাংলাদেশের একটি দায়িত্বশীল নাগরিক হিসাবে গ্রামীণফোন মূলত অসহায় – বঞ্চিত মানুষের প্রতি তার সামাজিক দায়িত্ব পালনের জন্য সবার কাছে স্বীকৃত। আমরা এদেশের স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তার উপর দৃষ্টিনিপাত করছি।

  • নিরাপদ মাতৃত্ব এবং শিশুর যত্ন

    নিরাপদ মাতৃত্ব এবং শিশুর যত্ন

    একজন নারীর জন্য মাতৃত্বের স্বাদ সবচেয়ে আননন্দময়। কিন্তু বাংলাদেশের বাস্তবতা অনেক ভয়াবহ।

    মাত্র ১৩ শতাংশ নারী দক্ষ ধাত্রীর উপস্থিতিতে সন্তান জন্ম দেন। বিডিএইচএস ২০০৫ এর রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক নারী প্রসবকালে মৃত্যুবরণ করে (১০০০ জনে ৩২০ জন) এবং সবচেয়ে বেশি শিশু জন্মকালীন মারা যায় (১০০০ জনে ৫২ জন)।

    অসময় এবং বেদনাদায়ক মাতৃত্ব এবং শিশু মৃত্যুহার কমানোর জন্য শুধুমাত্র নিরাপদ মাতৃত্বই নয়, একটি সুস্থ এবং সমৃদ্ধ জাতি গড়ে তোলা প্রয়োজন। ফলে, শিশুমৃত্যু হ্রাস এবং মাতৃস্বাস্থ্যের উন্নতি জাতিসংঘের আটটি সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যের দুটি হিসাবে সনাক্ত করা হয়েছে। গ্রামীণফোনের নিরাপদ মাতৃত্ব ও শিশু সেবা প্রকল্পটি দেশের দরিদ্র মা ও তার সন্তানদের বিনামূল্যে মানসম্পন্ন মাতৃত্ব ও শিশু সেবা নিশ্চিত করে আসছে। প্রয়োজনীয় কাঠামোগত উন্নয়ন এবং মৌলিক স্বাস্থ্য সেবা সম্প্রসারণ করাও এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য, বিশেষ করে প্রত্যন্ত এলাকাগুলোতে যেখানে সহজে পৌঁছানো সম্ভব হয় না। প্রকল্পটি চালু করা হয়েছিল ২০০৭ সালে।

    পাথফাইন্ডার ইন্টারন্যাশনাল সাথে মিলিত হয়ে এবং ইউএসএআইডি এর আওতায় দেশের ৬১টি জেলায় অবস্থিত সূর্যের হাসি চিহ্নিত ক্লিনিকগুলোর সাহায্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিনামূল্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হচ্ছে। ৩১৮টি স্টেশনারি ক্লিনিক, ৮০০০ টি স্যাটেলাইট ক্লিনিক এবং ৬০০০ জন আঞ্চলিক স্বাস্থ্যকর্মীদের দ্বারা এই কর্মসূচী চালানো হচ্ছে।

    এছাড়াও, গ্রামীনফোন প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে এই সেবাকেন্দ্র গুলোর পরিপূরক হিসাবে চাকার উপরে ক্লিনিক নামে ভ্রাম্যমাণ খুদ্রায়াতনের হাসপাতাল চালু করেছে ।

    প্রকল্পের মাইলফলক

    প্রকল্প চলাকালীন (২০০৭-২০১০)সময়ে সর্বমোট ১,৭০৩,৭৬৭ জন আর্থিকভাবে অসচ্ছল মা ও শিশুকে এই সেবা দেয়া হয়েছে। সমুদ্র তীরে অবস্থিত পটিয়া এবং ভোলা ক্লিনিকগুলোকে জরুরী মা ও শিশু কেন্দ্র হিসেবে উন্নীত করা হয়েছে।.

    রোগীদের সার্বিক সুবিধা এবং দক্ষ ধাত্রীর হাতে বাড়িতে সন্তান প্রসবের সেবাদানের উদ্দেশ্যে ১০ টি যানবাহন প্রদান করা হয়েছে।

    প্রত্যন্ত অঞ্চলে সেবার পরিধি বাড়ানোর জন্য ৪ টি ভ্রাম্যমাণ ক্লিনিকের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

  • নিরাপদ খাবার পানি নিশ্চিত

    নিরাপদ খাবার পানি নিশ্চিত

    দূষিত পানি এবং অস্বাস্থ্যকর স্যানিটেশন ব্যবস্থা এই দুটি সম্মিলিতভাবে দেশের শিশু মৃত্যুহারের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, প্রতিদিন প্রায় ৪১০০ শিশু ডাইরিয়ার কারণে মৃত্যুবরণ করে যার পেছনে দূষিত পানি এবং অস্বাস্থ্যকর স্যানিটেশন ব্যবস্থা দায়ী। এছাড়াও বিশুদ্ধ পানি এবং স্যানিটেশন ব্যবস্থার অপর্যাপ্ততার কারণে মহিলা ও মেয়েদেরকে মারাত্মকভাবে ভোগান্তি পোহাতে হয়, যা দেশের স্বাস্থ্যাবস্থা উন্নয়নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। পানি সংগ্রহের সময় মেয়েদেরকে ছেলেদের তুলনায় দিগুন কষ্টভোগ করতে হয়। পৃথিবীর উন্নয়নশীল দেশগুলোতে মেয়েদেরকে পানি সংগ্রহের জন্য গড়ে প্রতিদিন ৬ কিলোমিটার পায়ে হাটতে হয়, অথচ এসময়টা তারা স্কুল অথবা কর্মক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারতো।

    গ্রামীণফোনের কর্পোরেট দায়বদ্ধতা থেকে আমরা এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণের উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা একটি এসএমএস ভিত্তিক প্রকল্প চালু করতে যাচ্ছি যার মাধ্যমে কোন নলকূপ অকেজো হয়ে পড়লে এর পাহারাদার ২৭৬৫ নাম্বারে এসএমএস করে জানিয়ে দিতে পারবে। এসএমএসটি এইচ ওয়াই এস এ ডব্লিউ এ – এর প্রধান কার্যালয় এবং স্থানীয় কারিগরদের কাছে পৌঁছে যাবে। ফলে, কারিগররা এসে নলকূপটি ঠিক করে দিয়ে যাবে এবং এরপর পদ্ধতিতে এসএমএস করতে হবে।

    এইচ ওয়াই এস এ ডব্লিউ এ – এর প্রধান কার্যালয়ে সমস্ত নলকূপের তথ্য সংরক্ষিত থাকে । নলকূপের কার্যশীলতার পাশাপাশি এর সনাক্তকরণ নাম্বার , স্থাপনের তারিখ, পানির গুনগত মান (আর্সেনিক, আইরন, ক্লোরাইড ইত্যাদি) এবং পাহারাদারের নাম ও মোবাইল নাম্বার ডাটাবেসে সংরক্ষণ করা থাকে।

    এইচ ওয়াই এস এ ডব্লিউ এ বাংলাদেশ সরকারের সাথে সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যে পৌঁছানোর স্বার্থে অবদান রাখে এবং ডলিউ এ এস এইচ মধ্যবর্তিতা প্রকল্পের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনের জাতীয় প্রতিশ্রুতি রক্ষার্থে কাজ করে।

 

grameenphone